ব্রিটিশ শাসনকাল। এদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একেবারে নেই বললেই চলে। এমন একসময়ে বারহাট্টা অঞ্চলের জমিদার বাবু মোহিনী মোহন গুন কেন্দুয়ার সাজিউড়ার জমিদারের আমন্ত্রনে সাজিউড়াতে যান। নিমরন্ত্রন বাড়িতে কিশোর গঞ্জের একজন শিক্ষক তার পরিচয় জানার আগ্রহ প্রকাশ করলে তিনি তাঁহাকে তাঁর পরিচয় দেন। কিন্তু তাঁর নিবাস বারহাট্টাকে সে্ই শিক্ষক মহোদয় চিন্তে পারেন নি । জমিদার মহোদয় লজ্জিত হন। নিজ বাড়ি এসে বারহাট্টাকে পরিচিত করানোর চিমত্মা করেন এবং সিন্ধামত্ম নেন শিক্ষা র আলো ছাড়া এই অঞ্চলকে পরিচিত করানো সম্ভব নয়। এ লক্ষ্য তাঁর জমিদারির উলেস্নখযোগ্য ব্যক্তি বর্গের সঙ্গে পরামর্শ করে এখানে একটি উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠারসিন্ধামত্ম নেন। নিজ জমিদারির গোবিন্দপুর মৌজায় ১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর পিতা কৃষ্ণপ্রসাদ গুনের স্মৃতিকে সমুন্নত রেখে প্রতিষ্ঠা করেন করোনেশন কৃষ্ণপ্রসাদ ইনষ্টিটিউশন । সংক্ষেপে সি,কে,পি ইনষ্টিটিউশন হিসাবে সমাধিক পরিচিতি পায়। প্রতিষ্ঠানটি ০১/০১/১৯১৪ খ্রিষ্টাব্দ হতে কলিকাতা বিশ্ব বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি লাভ করে। সেই হতে অদ্যাবধি এই বিদ্যালয়টি এই জনপদে শিক্ষা র আলো বিতরন করে আসছে। পরবর্তীতে ১৯৮০সনে বিদ্যালয়ের নাম আংশিক সংশোধন করে বারহাট্টা সি,কে,পি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় করা হয়। অত্র বিদ্যালয় হতে বহু প্রতিতযশা ব্যক্তি শিক্ষা লাভ করে তার স্বকর্মক্ষেত্রে মহিয়ান হয়েছেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস